চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত আধুনিক চৌদ্দগ্রাম পৌরসভা গড়ার অঙ্গীকার ১৪ দফা ইশতেহার ঘোষণা করেন আ’লীগের মেয়র প্রার্থী জিএম মীর হোসেন মীরু
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত আধুনিক চৌদ্দগ্রাম পৌরসভা গড়ার অঙ্গীকার
১৪ দফা ইশতেহার ঘোষণা করেন আ’লীগের মেয়র প্রার্থী জিএম মীর হোসেন মীর
বিশেষ প্রতিনিধি
চৌদ্দগ্রাম চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত আধুনিক পৌরসভা গড়তে চান আ’লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী জিএম মীর হোসেন মীরু। আজ বিকেলে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম বাজারস্থ প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে ১৪টি পরিকল্পনা সম্বলিত ইশতেহার ঘোষণা করেন তিনি। ৩০ জানুয়ারী শনিবার শান্তি ও উন্নয়নের প্রতীক নৌকা মার্কাকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে পৌরবাসীর নিকট আহবানও জানান জিএম মীর হোসেন মীরু। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চৌদ্দগ্রাম উপজেলা আ’লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুস সোবহান ভুঁইয়া হাসান, জেলা পরিষদের সদস্য ভিপি ফারুক আহমেদ মিয়াজী, উপজেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ রহমত উল্লাহ বাবুল, সুপ্রীমকোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবি ড. আবদুল মান্নান ভুঁইয়া, উপজেলা যুবলীগ সভাপতি শাহজালাল মজুমদার, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি জিএম জাহিদ হোসেন টিপু, উপজেলা আ’লীগের সহ-দপ্তর সম্পাদক আলমগীর হোসেন বিপ্লব, উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাংবাদিক আবদুল জলিল রিপন, ইউপি চেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন, হাজী জানে আলম ভুঁইয়া, ভিপি মাহবুব হোসেন মজুমদার, একরামুল হক, মাহফুজ আলম, জয়নাল আবেদীন খোরশেদ, সৈয়দ আহাম্মদ খোকন, কাজী জাফর, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মহিবুল আলম মজুমদার কানন, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক কাউছার হানিফ শুভসহ বিভিন্ন পর্যায়ের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।
আ’লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী জিএম মীর হোসেন মীরু নির্বাচিত হলে পৌরসভায় যেসব কাজ করবেন সেগুলোর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো; সন্ত্রাস, মাদকমুক্ত ও দুর্নীতিমুক্ত চৌদ্দগ্রাম পৌরসভা গঠন করা, আধুনিক শিশু পার্ক নির্মাণ, আধুনিক বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম নির্মাণ, রাস্তায় পর্যাপ্ত বাতির ব্যবস্থা, নারীদের জন্য কর্মমুখী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু করা, আধুনিক ডিজিটালাইজেশানের মাধ্যমে পৌরসভার কর্মকান্ড পরিচালনা, চলাচল উপযোগী ফুটপাত নির্মাণ, অত্যাধুনিক মেশিনের মধ্যে বর্জ্য নিস্কাশনের ব্যবস্থা করা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি বজায় রাখা, প্রতি বছর উন্মুক্ত স্বচ্ছ ও পরিকল্পিত বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা, কাউন্সিলরদের জন্য আলাদা কক্ষের ব্যবস্থা করা, পৌরসভার সকল উন্নয়ন কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা বজায় রাখা, ড্রেনেজ ব্যবস্থা উন্নয়ন করা, পৌর সদরে পাবলিক টয়লেট স্থাপন করা ইত্যাদি।